পরিস্থিতি বদলালে পাকিস্তানে যেতে চান সাকিব


পাকিস্তান নিয়ে একটা ভালো লাগা থাকারই কথা সাকিব আল হাসানের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তো পেয়েছিলেন পাকিস্তানের মাটিতেই। মুলতানে ১০৮ রানের দুর্দান্ত সেই ইনিংসের আগের ওয়ানডেতে লাহোরেও করেছিলেন ৭৫ রান। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিটা আর লম্বা হয়নি। ২০০৮ সালের পর পাকিস্তান সফরেই তো আর যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। পাকিস্তানি পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে সাকিব জানিয়েছেন, আরেকবার পাকিস্তানে খেলতে চান তিনি।

পাকিস্তান নিয়ে একটা ভালো লাগা থাকারই কথা সাকিব আল হাসানের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তো পেয়েছিলেন পাকিস্তানের মাটিতেই। মুলতানে ১০৮ রানের দুর্দান্ত সেই ইনিংসের আগের ওয়ানডেতে লাহোরেও করেছিলেন ৭৫ রান। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিটা আর লম্বা হয়নি। ২০০৮ সালের পর পাকিস্তান সফরেই তো আর যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। পাকিস্তানি পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে সাকিব জানিয়েছেন, আরেকবার পাকিস্তানে খেলতে চান তিনি।
পাকিস্তানে না খেলতে পারলেও পাকিস্তান সুপার লিগে টানা দ্বিতীয়বারের মতো খেলছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। আরব আমিরাতে এই প্রতিযোগিতায় তাঁর সঙ্গী আরও দুই বাংলাদেশি। তবে সাকিব এভাবে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চান না, ‘আমি সর্বশেষ পাকিস্তানে খেলেছি সেই ২০০৮ সালে। আমার জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা ছিল। দর্শক, মাঠ, আবহাওয়া, সমর্থক এবং পুরো পরিবেশটাই ছিল দুর্দান্ত। আমি সত্যি আশা করি, পরিস্থিতি ভালো হলেই আবারও পাকিস্তানে খেলতে পারব।’
মাঠে খেলা যেমনই হোক, পিএসএলে গ্যালারিটা জমছে না তেমন। ছুটির দিনগুলো ছাড়া স্টেডিয়াম অনেকটাই ফাঁকা পড়ে থাকে। দর্শক আগ্রহ বাড়ানোর উপায় অবশ্য জানা আছে সাকিবের। টুর্নামেন্টটা আয়োজন করতে হবে পাকিস্তানে, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে না হয়ে পাকিস্তানে হতো, তাহলে আরও বেশি উত্তেজনা থাকত, আবেগ থাকত। পাকিস্তান খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আশা করি আস্তে আস্তে সব ভালো হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটও ফিরে আসবে সেখানে।’
এরপরই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সাকিব। বিগ ব্যাশ, আইপিএল, বিপিএল ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলা সাকিবের চোখে বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে পিএসএল নাকি বেশ এগিয়ে, ‘পিএসএল বিশ্বের অন্য লিগগুলোর প্রায় কাছাকাছি মানের। এমন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের মেশার সুযোগ করে লিগগুলো কিন্তু পিএসএলের মতো এত চমৎকার আবহ সৃষ্টি করতে খুব কম বোর্ডই পারে!’
পাকিস্তানে না খেলতে পারলেও পাকিস্তান সুপার লিগে টানা দ্বিতীয়বারের মতো খেলছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। আরব আমিরাতে এই প্রতিযোগিতায় তাঁর সঙ্গী আরও দুই বাংলাদেশি। তবে সাকিব এভাবে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চান না, ‘আমি সর্বশেষ পাকিস্তানে খেলেছি সেই ২০০৮ সালে। আমার জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা ছিল। দর্শক, মাঠ, আবহাওয়া, সমর্থক এবং পুরো পরিবেশটাই ছিল দুর্দান্ত। আমি সত্যি আশা করি, পরিস্থিতি ভালো হলেই আবারও পাকিস্তানে খেলতে পারব।’
মাঠে খেলা যেমনই হোক, পিএসএলে গ্যালারিটা জমছে না তেমন। ছুটির দিনগুলো ছাড়া স্টেডিয়াম অনেকটাই ফাঁকা পড়ে থাকে। দর্শক আগ্রহ বাড়ানোর উপায় অবশ্য জানা আছে সাকিবের। টুর্নামেন্টটা আয়োজন করতে হবে পাকিস্তানে, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে না হয়ে পাকিস্তানে হতো, তাহলে আরও বেশি উত্তেজনা থাকত, আবেগ থাকত। পাকিস্তান খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আশা করি আস্তে আস্তে সব ভালো হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটও ফিরে আসবে সেখানে।’
এরপরই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সাকিব। বিগ ব্যাশ, আইপিএল, বিপিএল ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলা সাকিবের চোখে বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে পিএসএল নাকি বেশ এগিয়ে, ‘পিএসএল বিশ্বের অন্য লিগগুলোর প্রায় কাছাকাছি মানের। এমন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের মেশার সুযোগ করে লিগগুলো কিন্তু পিএসএলের মতো এত চমৎকার আবহ সৃষ্টি করতে খুব কম বোর্ডই পারে!’পাকিস্তান নিয়ে একটা ভালো লাগা থাকারই কথা সাকিব আল হাসানের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তো পেয়েছিলেন পাকিস্তানের মাটিতেই। মুলতানে ১০৮ রানের দুর্দান্ত সেই ইনিংসের আগের ওয়ানডেতে লাহোরেও করেছিলেন ৭৫ রান। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিটা আর লম্বা হয়নি। ২০০৮ সালের পর পাকিস্তান সফরেই তো আর যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। পাকিস্তানি পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে সাকিব জানিয়েছেন, আরেকবার পাকিস্তানে খেলতে চান তিনি।
পাকিস্তানে না খেলতে পারলেও পাকিস্তান সুপার লিগে টানা দ্বিতীয়বারের মতো খেলছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। আরব আমিরাতে এই প্রতিযোগিতায় তাঁর সঙ্গী আরও দুই বাংলাদেশি। তবে সাকিব এভাবে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চান না, ‘আমি সর্বশেষ পাকিস্তানে খেলেছি সেই ২০০৮ সালে। আমার জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা ছিল। দর্শক, মাঠ, আবহাওয়া, সমর্থক এবং পুরো পরিবেশটাই ছিল দুর্দান্ত। আমি সত্যি আশা করি, পরিস্থিতি ভালো হলেই আবারও পাকিস্তানে খেলতে পারব।’
মাঠে খেলা যেমনই হোক, পিএসএলে গ্যালারিটা জমছে না তেমন। ছুটির দিনগুলো ছাড়া স্টেডিয়াম অনেকটাই ফাঁকা পড়ে থাকে। দর্শক আগ্রহ বাড়ানোর উপায় অবশ্য জানা আছে সাকিবের। টুর্নামেন্টটা আয়োজন করতে হবে পাকিস্তানে, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে না হয়ে পাকিস্তানে হতো, তাহলে আরও বেশি উত্তেজনা থাকত, আবেগ থাকত। পাকিস্তান খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আশা করি আস্তে আস্তে সব ভালো হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটও ফিরে আসবে সেখানে।’
এরপরই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সাকিব। বিগ ব্যাশ, আইপিএল, বিপিএল ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলা সাকিবের চোখে বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে পিএসএল নাকি বেশ এগিয়ে, ‘পিএসএল বিশ্বের অন্য লিগগুলোর প্রায় কাছাকাছি মানের। এমন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের মেশার সুযোগ করে লিগগুলো কিন্তু পিএসএলের মতো এত চমৎকার আবহ সৃষ্টি করতে খুব কম বোর্ডই পারে!’পাকিস্তান নিয়ে একটা ভালো লাগা থাকারই কথা সাকিব আল হাসানের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তো পেয়েছিলেন পাকিস্তানের মাটিতেই। মুলতানে ১০৮ রানের দুর্দান্ত সেই ইনিংসের আগের ওয়ানডেতে লাহোরেও করেছিলেন ৭৫ রান। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিটা আর লম্বা হয়নি। ২০০৮ সালের পর পাকিস্তান সফরেই তো আর যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। পাকিস্তানি পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে সাকিব জানিয়েছেন, আরেকবার পাকিস্তানে খেলতে চান তিনি।
পাকিস্তানে না খেলতে পারলেও পাকিস্তান সুপার লিগে টানা দ্বিতীয়বারের মতো খেলছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। আরব আমিরাতে এই প্রতিযোগিতায় তাঁর সঙ্গী আরও দুই বাংলাদেশি। তবে সাকিব এভাবে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চান না, ‘আমি সর্বশেষ পাকিস্তানে খেলেছি সেই ২০০৮ সালে। আমার জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা ছিল। দর্শক, মাঠ, আবহাওয়া, সমর্থক এবং পুরো পরিবেশটাই ছিল দুর্দান্ত। আমি সত্যি আশা করি, পরিস্থিতি ভালো হলেই আবারও পাকিস্তানে খেলতে পারব।’
মাঠে খেলা যেমনই হোক, পিএসএলে গ্যালারিটা জমছে না তেমন। ছুটির দিনগুলো ছাড়া স্টেডিয়াম অনেকটাই ফাঁকা পড়ে থাকে। দর্শক আগ্রহ বাড়ানোর উপায় অবশ্য জানা আছে সাকিবের। টুর্নামেন্টটা আয়োজন করতে হবে পাকিস্তানে, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে না হয়ে পাকিস্তানে হতো, তাহলে আরও বেশি উত্তেজনা থাকত, আবেগ থাকত। পাকিস্তান খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আশা করি আস্তে আস্তে সব ভালো হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটও ফিরে আসবে সেখানে।’
এরপরই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সাকিব। বিগ ব্যাশ, আইপিএল, বিপিএল ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলা সাকিবের চোখে বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে পিএসএল নাকি বেশ এগিয়ে, ‘পিএসএল বিশ্বের অন্য লিগগুলোর প্রায় কাছাকাছি মানের। এমন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের মেশার সুযোগ করে লিগগুলো কিন্তু পিএসএলের মতো এত চমৎকার আবহ সৃষ্টি করতে খুব কম বোর্ডই পারে!’পাকিস্তান নিয়ে একটা ভালো লাগা থাকারই কথা সাকিব আল হাসানের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তো পেয়েছিলেন পাকিস্তানের মাটিতেই। মুলতানে ১০৮ রানের দুর্দান্ত সেই ইনিংসের আগের ওয়ানডেতে লাহোরেও করেছিলেন ৭৫ রান। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিটা আর লম্বা হয়নি। ২০০৮ সালের পর পাকিস্তান সফরেই তো আর যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। পাকিস্তানি পত্রিকা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনকে সাকিব জানিয়েছেন, আরেকবার পাকিস্তানে খেলতে চান তিনি।
পাকিস্তানে না খেলতে পারলেও পাকিস্তান সুপার লিগে টানা দ্বিতীয়বারের মতো খেলছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। আরব আমিরাতে এই প্রতিযোগিতায় তাঁর সঙ্গী আরও দুই বাংলাদেশি। তবে সাকিব এভাবে আর দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চান না, ‘আমি সর্বশেষ পাকিস্তানে খেলেছি সেই ২০০৮ সালে। আমার জন্য অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা ছিল। দর্শক, মাঠ, আবহাওয়া, সমর্থক এবং পুরো পরিবেশটাই ছিল দুর্দান্ত। আমি সত্যি আশা করি, পরিস্থিতি ভালো হলেই আবারও পাকিস্তানে খেলতে পারব।’
মাঠে খেলা যেমনই হোক, পিএসএলে গ্যালারিটা জমছে না তেমন। ছুটির দিনগুলো ছাড়া স্টেডিয়াম অনেকটাই ফাঁকা পড়ে থাকে। দর্শক আগ্রহ বাড়ানোর উপায় অবশ্য জানা আছে সাকিবের। টুর্নামেন্টটা আয়োজন করতে হবে পাকিস্তানে, ‘পিএসএল যদি আরব আমিরাতে না হয়ে পাকিস্তানে হতো, তাহলে আরও বেশি উত্তেজনা থাকত, আবেগ থাকত। পাকিস্তান খুব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আশা করি আস্তে আস্তে সব ভালো হয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটও ফিরে আসবে সেখানে।’
এরপরই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সাকিব। বিগ ব্যাশ, আইপিএল, বিপিএল ও ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলা সাকিবের চোখে বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে পিএসএল নাকি বেশ এগিয়ে, ‘পিএসএল বিশ্বের অন্য লিগগুলোর প্রায় কাছাকাছি মানের। এমন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের মেশার সুযোগ করে লিগগুলো কিন্তু পিএসএলের মতো এত চমৎকার আবহ সৃষ্টি করতে খুব কম বোর্ডই পারে!’

No comments

Powered by Blogger.