দলের জয়ে অবদান রাখতে পেরে খুশী ম্যাচ সেরা সাকিব



তামিমকে হারালেও কামরান আকমলের ফিফটিতে বড় পুঁজির দিকেই এগোচ্ছিল পেশোয়ার। কিন্তু লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহ উইকেটের গ্রিপ ও টার্ন কাজে লাগিয়ে হাফিজ ও থিতু হওয়া আকমলকে ফেরান।

তাতেও খেই হারায় পেশোয়ারের মিডেল অর্ডার। মারলন স্যামুয়েলসকে নিয়ে সাকিব কিছুক্ষণ লড়াই করে গেলেও লম্বা সময় সাকিবের সাথে টিকে থাকতে পারেনি এই উইন্ডিজ ব্যাটসম্যান।

তবে সাকিবের ৩০ রানের কার্যকরী ইনিংসটি শেষ ওভার এসে থামলেও ততক্ষণে দলকে শক্তি ভিত এনে দিয়েছিলেন এঈ বাংলাদেশি স্টার অলরাউন্ডার।



জয়ের জন্য ১৬৮ রানের লক্ষ্যে দারুন শুরু করলেও সেই সাকিবের ঘূর্ণিতেই ছন্দ পতন ঘটে লাহোরের। সাথে যোগ্য সঙ্গী হিসেবে পান মোহাম্মাদ হাফিজকে।

মিডেল ওভারে সাকিব-হাফিজের স্পিনেই চার উইকেট হারিয়ে বসে লাহোর। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি ম্যাককালাম বাহিনী। ১৭ রানের হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের।

অলরাউন্ড পারফর্মেন্সে সাকিব আল হাসান ম্যাচ সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। এবারের আসরের প্রথম ম্যাচ সেরা পুরস্কার জিতে সাকিব বলেন, ‘ওই সময়টায় রান গুলো খুবই দরকার ছিল। উইকেট খুব সহজ ছিল ব্যাটিংয়ের জন্য।

১৫০ করতে পারলেই লড়াই দেয়া যেত। আর আমরা ১৬৭ করার পর আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। আমি দলে জয়ে অবদান রাখতে চাই, সেটা যেভাবেই হোক। বোলিংয়ের সময় উইকেটের সাহায্য লাগিয়েছে আর এক দল হিসেবে বল করেছি।

No comments

Powered by Blogger.